স্কুলের খাতায় পাওয়া গেল সুইসাইড নোট উদঘাটিত হল অষ্টাদশী লক্ষ্মীমণির মৃত্যু রহস্য
প্রান্তভূমি প্রতিবেদন ।। ঘরের মধ্যেই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছিল ফুটফুটে মেয়েটি। কিশোরী মেয়েটি আছড়া রায় বলরাম গার্লস হাই স্কুলের দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী ছিল। কিন্তু কেন তার মেয়ে হঠাৎ করে আত্মহত্যা করবে সেটাই ভেবে পাচ্ছিলেন না কিশোরী লক্ষ্মীমণির বাবা পেশায় শিক্ষক পরমেশ্বর টুডু। ১৭ আগস্ট কল্যাণগ্রাম সংলগ্ন ঘিয়াডোবার ঘটনা। সে সময় পুলিশ একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনা লিপিবদ্ধ করে সাধারণ কেস শুরু করেছিল। এদিকে মেয়ের মৃত্যুর পিছনে রহস্য উদঘাটনে লেগে থাকেন পরমেশ্বর বাবু। বেশ কিছুদিন পর মেয়ের বইপত্র ঘাঁটাঘাঁটি করতে গিয়ে তিনি দেখেন একটি সুইসাইড নোট খাতার ভেতর রাখা আছে। তৎক্ষণাৎ তিনি সেই সুইসাইড নোট নিয়ে পুলিশের সাথে যোগাযোগ করেন। লক্ষ্মীমণির অস্বাভাবিক মৃত্যুর কেসটি ( নং ১১৯/২০) পুনরায় গতি পায় ঘটনার তদন্তকারী অফিসার রূপনারায়নপুর ওসি সিকান্দার আলমের তৎপরতায়। পুলিশ জানতে পারে লক্ষ্মীমণিকে ক্রমাগত অস্বস্তিতে ফেলতো তারই ভালোবাসার বন্ধু বিশাল সরেন। যদিও ভালোবাসার খাতিরে সে সব মেনে নিতে হতো। কিন্তু ৩১ জুলাই বিশালের সাথে লক্ষ্মীমণির তুমুল ঝগড়া হয় এবং লক্ষ্মীমণির অত্যন্ত প্রিয় মোবাইল ফোনটি বিশাল কেড়ে ন;